ফুল
কুমারী
গমেজ
প্রথম
আলোকে
বলেন,
‘ছাত্রদল
নেতা
নিসান
হাসান
হত্যা
মামলার
আসামি।
তাঁর
বাবাও
নারী
নির্যাতন
মামলার
আসামি।
এ
কারণে
আমি
রাতের
বেলা
সঙ্গে
সঙ্গে
দরজা
খুলতে
চাইনি।
পরে
ঘরে
আগুন
লাগানোর
হুমকি
দিলে
আমি
দরজা
খুলে
দিই।
তখন
তারা
ঘরে
ঢুকে
কাউকে
না
পেয়ে
আমার
গলা
থেকে
চেইন
ও
কিছু
টাকা
নিয়ে
পালায়।’
নিসান
হাসান
অভিযোগ
অস্বীকার
করে
বলেন,
‘অভিযোগকারী
নারী
বাড়িতে
মদ
তৈরি
করে
বিক্রি
করেন।
আমরা
এর
প্রতিবাদ
করেছিলাম।
এই
আক্রোশে
আমাদের
বিরুদ্ধে
মিথ্যা
অভিযোগ
করেছেন।’
বড়াইগ্রাম
থানার
ভারপ্রাপ্ত
কর্মকর্তা
গোলাম
সারোয়ার
হোসেন
বলেন,
ভুক্তভোগী
নারী
থানায়
লিখিত
অভিযোগ
করেছেন।
অভিযোগ
তদন্ত
করে
আইনগত
ব্যবস্থা
নেওয়া
হবে।
এডমিন 












