০৭:২৬ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ২২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

আবদুল্লাহ তাহেরের বক্তব্যকে ‘মশকরা’ বললেন ছাত্রদল সভাপতি

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ১২:৩০:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 8

জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহেরের সাম্প্রতিক বক্তব্যকে তীব্র নিন্দা ও ‘মশকরা’ বলে অভিহিত করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব।

যুক্তরাষ্ট্রে দেওয়া এক বক্তব্যে ডা. তাহের জানান- ‘অনেকে বলে জামায়াত ক্ষমতায় এলে ভারতের হামলার আশঙ্কা রয়েছে। আমি বলেছি, দোয়া করতেছি— এরা যেন ঢুকে পড়ে। ভারত ঢুকলেই আমাদের সেই বদনাম যাবে, যা ১৯৭১ সালে চাপানো হয়েছিল। তখন আমরা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রমাণ করার একটা সুযোগ পাব।’

রাকিবুল ইসলাম ফেসবুকে ওই বক্তব্যের একটি ফটোকার্ড শেয়ার করে বলেন, ‘খুনি হাসিনার ভয়ে যারা বিগত সাড়ে পনেরো বছর সারা দেশে আওয়ামী লীগের পতাকাতলে ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্রলীগের পতাকাতলে শুধু আশ্রয় নেনি, বরং অনেক ক্ষেত্রেই ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী ভূমিকায় তারা অংশগ্রহণ করেছে।’ তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, যেসব সংগঠনের শীর্ষ নেতারা ফাঁসির পরও সরকারের পাশে ঘোরাফেরা করেছে, যারা সোশ্যাল মিডিয়ায় খুনি হাসিনার বিরুদ্ধে এক টুকরোও প্রতিবাদ করেনি—এদের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ আজ জাতির সামনে এমন নির্মম রসিকতা ও মশকরার সুযোগ কিভাবে পাচ্ছেন।

রাকিবুল আরও বলেছেন, বিগত সাড়ে পনেরো বছরের লড়াই-সংগ্রামের প্রতি এটি একটি নিষ্ঠুর বিদ্রূপ এবং জাতির ইতিহাস ও শহিদদের স্মৃতিকে অবমূল্যায়নের সমতুল্য।

ট্যাগঃ

সজলকে ধরে রাখে রনি, পরে গুলির শব্দ পাই

আবদুল্লাহ তাহেরের বক্তব্যকে ‘মশকরা’ বললেন ছাত্রদল সভাপতি

আপডেট সময়ঃ ১২:৩০:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৫

জামায়াতের নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আবদুল্লাহ মো. তাহেরের সাম্প্রতিক বক্তব্যকে তীব্র নিন্দা ও ‘মশকরা’ বলে অভিহিত করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সভাপতি রাকিবুল ইসলাম রাকিব।

যুক্তরাষ্ট্রে দেওয়া এক বক্তব্যে ডা. তাহের জানান- ‘অনেকে বলে জামায়াত ক্ষমতায় এলে ভারতের হামলার আশঙ্কা রয়েছে। আমি বলেছি, দোয়া করতেছি— এরা যেন ঢুকে পড়ে। ভারত ঢুকলেই আমাদের সেই বদনাম যাবে, যা ১৯৭১ সালে চাপানো হয়েছিল। তখন আমরা প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে প্রমাণ করার একটা সুযোগ পাব।’

রাকিবুল ইসলাম ফেসবুকে ওই বক্তব্যের একটি ফটোকার্ড শেয়ার করে বলেন, ‘খুনি হাসিনার ভয়ে যারা বিগত সাড়ে পনেরো বছর সারা দেশে আওয়ামী লীগের পতাকাতলে ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে ছাত্রলীগের পতাকাতলে শুধু আশ্রয় নেনি, বরং অনেক ক্ষেত্রেই ছাত্রলীগের সন্ত্রাসী ভূমিকায় তারা অংশগ্রহণ করেছে।’ তিনি প্রশ্ন তুলেছেন, যেসব সংগঠনের শীর্ষ নেতারা ফাঁসির পরও সরকারের পাশে ঘোরাফেরা করেছে, যারা সোশ্যাল মিডিয়ায় খুনি হাসিনার বিরুদ্ধে এক টুকরোও প্রতিবাদ করেনি—এদের শীর্ষ নেতৃবৃন্দ আজ জাতির সামনে এমন নির্মম রসিকতা ও মশকরার সুযোগ কিভাবে পাচ্ছেন।

রাকিবুল আরও বলেছেন, বিগত সাড়ে পনেরো বছরের লড়াই-সংগ্রামের প্রতি এটি একটি নিষ্ঠুর বিদ্রূপ এবং জাতির ইতিহাস ও শহিদদের স্মৃতিকে অবমূল্যায়নের সমতুল্য।