১০:৪৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ২৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ১৩ পৌষ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬,৪২৯ মামলা প্রত্যাহারের ঘোষণা

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ০৪:৪০:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫
  • 26

অন্তর্বর্তী সরকার রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬ হাজার ৪২৯টি মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সোমবার (১৮ আগস্ট) রাতে সরকারের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে দেওয়া এক ঘোষণায় এ তথ্য জানানো হয়।

ঘোষণায় বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে হাজারো নিরীহ মানুষকে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে শায়েস্তা করার জন্য মিথ্যা মামলায় জড়ানো হয়েছিল। এসব মামলা শুধু ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবারকেই ভোগান্তিতে ফেলেনি, বরং দেশের রাজনৈতিক ও বিচারব্যবস্থাকেও ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের ভাষ্যমতে, এ পদক্ষেপের মূল লক্ষ্য হলো অন্যায্য হয়রানি বন্ধ করা, রাজনৈতিক উত্তেজনা প্রশমিত করা এবং নির্বাচনের আগে সবার জন্য একটি সমতাভিত্তিক পরিবেশ নিশ্চিত করা।

পোস্টে আরও বলা হয়, মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের মাধ্যমে অন্যায়ভাবে অভিযুক্তদের ন্যায়বিচার ফিরিয়ে দেওয়া হবে। একইসাথে রাজনৈতিক অংশগ্রহণ বাড়বে, বিচারব্যবস্থার প্রতি আস্থা পুনঃস্থাপিত হবে এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া আরও সুসংহত হবে।

ট্যাগঃ
জনপ্রিয় খবর

রাশিয়ার ভয়ে সামরিক ব্যয় বাড়ানোর আহ্বান সুইজারল্যান্ড সেনাপ্রধানের

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬,৪২৯ মামলা প্রত্যাহারের ঘোষণা

আপডেট সময়ঃ ০৪:৪০:৫৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৯ অগাস্ট ২০২৫

অন্তর্বর্তী সরকার রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ১৬ হাজার ৪২৯টি মামলা প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। সোমবার (১৮ আগস্ট) রাতে সরকারের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে দেওয়া এক ঘোষণায় এ তথ্য জানানো হয়।

ঘোষণায় বলা হয়, দীর্ঘদিন ধরে হাজারো নিরীহ মানুষকে রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে শায়েস্তা করার জন্য মিথ্যা মামলায় জড়ানো হয়েছিল। এসব মামলা শুধু ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবারকেই ভোগান্তিতে ফেলেনি, বরং দেশের রাজনৈতিক ও বিচারব্যবস্থাকেও ক্ষতিগ্রস্ত করেছে।

অন্তর্বর্তী সরকারের ভাষ্যমতে, এ পদক্ষেপের মূল লক্ষ্য হলো অন্যায্য হয়রানি বন্ধ করা, রাজনৈতিক উত্তেজনা প্রশমিত করা এবং নির্বাচনের আগে সবার জন্য একটি সমতাভিত্তিক পরিবেশ নিশ্চিত করা।

পোস্টে আরও বলা হয়, মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের মাধ্যমে অন্যায়ভাবে অভিযুক্তদের ন্যায়বিচার ফিরিয়ে দেওয়া হবে। একইসাথে রাজনৈতিক অংশগ্রহণ বাড়বে, বিচারব্যবস্থার প্রতি আস্থা পুনঃস্থাপিত হবে এবং গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া আরও সুসংহত হবে।