০৫:২৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ২২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

৮৫ বছর পর রাভনো মসজিদে আজান, জীবন্ত হল হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্য

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ০৫:০৬:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৫
  • 13

বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার রাভনো মসজিদ ৮৫ বছর পর পুনর্নির্মাণের পর আজান ধ্বনি তুলে জীবন ফিরে পেল। মসজিদটি এক সময় কুপ্রেস পৌরসভার মুসলমানদের ধর্মীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবনের প্রাণকেন্দ্র ছিল।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মসজিদটির পাথরের গম্বুজ ধ্বংস হয়ে যায়, দেয়াল ধ্বসে যায়, মিনার নিঃশব্দে স্তব্ধ হয়ে পড়ে। ২০২৪ সালের ১৭ মে স্থানীয় মুসলিম সম্প্রদায় মসজিদ পুনর্নির্মাণের উদ্যোগ নেন। প্রায় কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ১০ জুলাই ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

পুনর্নির্মাণে সহযোগিতা করেছে বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার সরকারি প্রতিষ্ঠান, পৌরসভা, বেসরকারি সংস্থা, উদার ব্যক্তিগত দাতা এবং ক্রোয়েশিয়া ও মন্টিনেগ্রোর মুসলিম সম্প্রদায়।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে নেতৃত্ব দেবেন ইসলামিক কমিউনিটির সম্মানিত চেয়ারম্যান ড. হুসেইন কাভাজোভিচ। স্থানীয়রা মনে করেন, এই পুনর্জাগরণ শুধু একটি মসজিদের নয়, বরং পুরো সম্প্রদায়ের ঐতিহ্য, আস্থা ও ঐক্যের প্রতীক। আজ ধ্বনিত হবে ‘আল্লাহু আকবার’, যা বহু বছরের নীরবতার অবসান ঘটাবে।

ট্যাগঃ

৮৫ বছর পর রাভনো মসজিদে আজান, জীবন্ত হল হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্য

আপডেট সময়ঃ ০৫:০৬:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ অগাস্ট ২০২৫

বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার রাভনো মসজিদ ৮৫ বছর পর পুনর্নির্মাণের পর আজান ধ্বনি তুলে জীবন ফিরে পেল। মসজিদটি এক সময় কুপ্রেস পৌরসভার মুসলমানদের ধর্মীয়, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক জীবনের প্রাণকেন্দ্র ছিল।

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মসজিদটির পাথরের গম্বুজ ধ্বংস হয়ে যায়, দেয়াল ধ্বসে যায়, মিনার নিঃশব্দে স্তব্ধ হয়ে পড়ে। ২০২৪ সালের ১৭ মে স্থানীয় মুসলিম সম্প্রদায় মসজিদ পুনর্নির্মাণের উদ্যোগ নেন। প্রায় কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই ১০ জুলাই ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।

পুনর্নির্মাণে সহযোগিতা করেছে বসনিয়া ও হার্জেগোভিনার সরকারি প্রতিষ্ঠান, পৌরসভা, বেসরকারি সংস্থা, উদার ব্যক্তিগত দাতা এবং ক্রোয়েশিয়া ও মন্টিনেগ্রোর মুসলিম সম্প্রদায়।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে নেতৃত্ব দেবেন ইসলামিক কমিউনিটির সম্মানিত চেয়ারম্যান ড. হুসেইন কাভাজোভিচ। স্থানীয়রা মনে করেন, এই পুনর্জাগরণ শুধু একটি মসজিদের নয়, বরং পুরো সম্প্রদায়ের ঐতিহ্য, আস্থা ও ঐক্যের প্রতীক। আজ ধ্বনিত হবে ‘আল্লাহু আকবার’, যা বহু বছরের নীরবতার অবসান ঘটাবে।