১০:২১ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ২২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

তিন মাসের মধ্যে ছাত্রসংসদ নির্বাচন চায় নোবিপ্রবির শিক্ষার্থীরা

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ০৬:২৬:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 17

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) তিন মাসের মধ্যে কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ নির্বাচন চায় ৬৩ দশমিক ২ শতাংশ শিক্ষার্থী। অন্যদিকে জরিপে অংশ নেওয়া মোট শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৯১ দশমিক ৬ শতাংশই নির্বাচন আয়োজনের পক্ষে মত দিয়েছেন।

নোবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির উদ্যোগে ১৫ থেকে ১৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পরিচালিত এ জরিপে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৫৬ জন শিক্ষার্থী অংশ নেন। এর মধ্যে ৭৪ দশমিক ৭ শতাংশ পুরুষ এবং ২৫ দশমিক ৩ শতাংশ নারী শিক্ষার্থী।

জরিপে দেখা গেছে, তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন চান ৬৩ দশমিক ২ শতাংশ শিক্ষার্থী। আর ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের দাবি করেছেন ১৮ শতাংশ শিক্ষার্থী। নির্বাচন চান না ৮ দশমিক ৪ শতাংশ শিক্ষার্থী।

উল্লেখ্য, নোবিপ্রবিতে রিজেন্ট বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রাজনৈতিক কর্মসূচি নিষিদ্ধ। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় আইনেও কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ নির্বাচন সংক্রান্ত কোনো স্পষ্ট নির্দেশনা নেই। এ কারণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে এ বিষয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে নোবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল প্রথম আলোকে বলেন, “বর্তমানে নোবিপ্রবিতে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ রয়েছে। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় আইনেও এ বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা নেই। আমরা দ্রুত নোবিপ্রবি কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ নির্বাচন সংক্রান্ত রূপরেখা প্রণয়ন কমিটি গঠনের উদ্যোগ নিয়েছি। উক্ত কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে প্রশাসন কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ নির্বাচনের পরিকল্পনা গ্রহণ করবে।

বাঁধন/সিইচা/সাএ

ট্যাগঃ

তিন মাসের মধ্যে ছাত্রসংসদ নির্বাচন চায় নোবিপ্রবির শিক্ষার্থীরা

আপডেট সময়ঃ ০৬:২৬:৩০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) তিন মাসের মধ্যে কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ নির্বাচন চায় ৬৩ দশমিক ২ শতাংশ শিক্ষার্থী। অন্যদিকে জরিপে অংশ নেওয়া মোট শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৯১ দশমিক ৬ শতাংশই নির্বাচন আয়োজনের পক্ষে মত দিয়েছেন।

নোবিপ্রবি সাংবাদিক সমিতির উদ্যোগে ১৫ থেকে ১৯ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পরিচালিত এ জরিপে বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩৫৬ জন শিক্ষার্থী অংশ নেন। এর মধ্যে ৭৪ দশমিক ৭ শতাংশ পুরুষ এবং ২৫ দশমিক ৩ শতাংশ নারী শিক্ষার্থী।

জরিপে দেখা গেছে, তিন মাসের মধ্যে নির্বাচন চান ৬৩ দশমিক ২ শতাংশ শিক্ষার্থী। আর ছয় মাসের মধ্যে নির্বাচন আয়োজনের দাবি করেছেন ১৮ শতাংশ শিক্ষার্থী। নির্বাচন চান না ৮ দশমিক ৪ শতাংশ শিক্ষার্থী।

উল্লেখ্য, নোবিপ্রবিতে রিজেন্ট বোর্ডের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী রাজনৈতিক কর্মসূচি নিষিদ্ধ। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় আইনেও কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ নির্বাচন সংক্রান্ত কোনো স্পষ্ট নির্দেশনা নেই। এ কারণে শিক্ষার্থীদের মধ্যে এ বিষয়ে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে।

এ প্রসঙ্গে নোবিপ্রবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইসমাইল প্রথম আলোকে বলেন, “বর্তমানে নোবিপ্রবিতে ছাত্ররাজনীতি নিষিদ্ধ রয়েছে। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয় আইনেও এ বিষয়ে সুস্পষ্ট নির্দেশনা নেই। আমরা দ্রুত নোবিপ্রবি কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ নির্বাচন সংক্রান্ত রূপরেখা প্রণয়ন কমিটি গঠনের উদ্যোগ নিয়েছি। উক্ত কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে প্রশাসন কেন্দ্রীয় ছাত্রসংসদ নির্বাচনের পরিকল্পনা গ্রহণ করবে।

বাঁধন/সিইচা/সাএ