১০:২৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা জনি গ্রেফতার

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ০২:২৭:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 12

টাঙ্গাইলের যৌনপল্লী থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মামলায় শহর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক শাহ জনিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে তাকে টাঙ্গাইল আদালতে পাঠানো হয়েছে।

গ্রেফতার শাহ জনি শহরের আকুর টাকুর পাড়া এলাকার মো. ইসরাফিলের ছেলে। টাঙ্গাইল সদর থানার ওসি তানবীর আহম্মেদ জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শাহ জনিকে যৌনপল্লী থেকে ধরা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাধিক মামলা রয়েছে। তবে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড আবেদন করা হয়নি।

গত বছর ২ অক্টোবর রাতে শহরের বেবীস্ট্যান্ড এলাকা থেকেও তাকে গ্রেফতার করেছিল র‌্যাব।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট শহরের বটতলায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারীদের ওপর সন্ত্রাসীরা গুলি ছোড়ে। ওই সময় কালিহাতীর চিনামুরা গ্রামের লাল মিয়া গুলিবিদ্ধ হন। পরে লাল মিয়া বাদী হয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ ২৩০ জনকে আসামি করে মামলা করেন। ওই মামলায় অজ্ঞাতনামা ১৫০ থেকে ২০০ জনকে আসামি করা হয়, যেখানে শাহ জনি ৪১ নাম্বার আসামি হিসেবে রয়েছে।

ট্যাগঃ

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা জনি গ্রেফতার

আপডেট সময়ঃ ০২:২৭:৪০ অপরাহ্ন, সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৫

টাঙ্গাইলের যৌনপল্লী থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মামলায় শহর যুবলীগের যুগ্ম আহ্বায়ক শাহ জনিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) দুপুরে তাকে টাঙ্গাইল আদালতে পাঠানো হয়েছে।

গ্রেফতার শাহ জনি শহরের আকুর টাকুর পাড়া এলাকার মো. ইসরাফিলের ছেলে। টাঙ্গাইল সদর থানার ওসি তানবীর আহম্মেদ জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শাহ জনিকে যৌনপল্লী থেকে ধরা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একাধিক মামলা রয়েছে। তবে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ড আবেদন করা হয়নি।

গত বছর ২ অক্টোবর রাতে শহরের বেবীস্ট্যান্ড এলাকা থেকেও তাকে গ্রেফতার করেছিল র‌্যাব।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪ সালের ৪ আগস্ট শহরের বটতলায় বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকারীদের ওপর সন্ত্রাসীরা গুলি ছোড়ে। ওই সময় কালিহাতীর চিনামুরা গ্রামের লাল মিয়া গুলিবিদ্ধ হন। পরে লাল মিয়া বাদী হয়ে জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, সাধারণ সম্পাদকসহ ২৩০ জনকে আসামি করে মামলা করেন। ওই মামলায় অজ্ঞাতনামা ১৫০ থেকে ২০০ জনকে আসামি করা হয়, যেখানে শাহ জনি ৪১ নাম্বার আসামি হিসেবে রয়েছে।