০৬:৩৯ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ২৩ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

নরসিংদীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

  • এডমিন
  • আপডেট সময়ঃ ০৬:৪৯:৪৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫
  • 14

নরসিংদীর সদর উপজেলার চরাঞ্চল আলোকবালীতে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ফের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে সাদেক মিয়া (৪২) নামে এক যুবদল নেতা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় দুই পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।

সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। নিহত সাদেক মিয়া আলোকবালী ইউনিয়নের মুরাদনগর গ্রামের রুপ মিয়ার ছেলে এবং ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কলিমউল্লাহ জানান, সকালে আলোকবালীর চরাঞ্চলে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা থেকে সংঘর্ষ শুরু হয়। এক পর্যায়ে সন্ত্রাসীদের ছোড়া গুলিতে সাদেক মিয়া নিহত হন এবং বেশ কয়েকজন আহত হন।

তিনি আরও জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরেই আলোকবালীর বিভিন্ন এলাকায় আধিপত্য নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলছিল। এই বিরোধের জেরে একাধিকবার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এর আগেও এ এলাকায় সংঘর্ষে ইদন মিয়া ও ফেরদৌসী বেগম নিহত হন। সব মিলিয়ে এলাকায় চলমান সহিংসতায় এখন পর্যন্ত তিনজন নিহত হলেন।

ট্যাগঃ

নরসিংদীতে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

আপডেট সময়ঃ ০৬:৪৯:৪৩ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫

নরসিংদীর সদর উপজেলার চরাঞ্চল আলোকবালীতে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ফের রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে সাদেক মিয়া (৪২) নামে এক যুবদল নেতা নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় দুই পক্ষের অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন।

সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। নিহত সাদেক মিয়া আলোকবালী ইউনিয়নের মুরাদনগর গ্রামের রুপ মিয়ার ছেলে এবং ইউনিয়ন যুবদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে নরসিংদীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার কলিমউল্লাহ জানান, সকালে আলোকবালীর চরাঞ্চলে দুই পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা থেকে সংঘর্ষ শুরু হয়। এক পর্যায়ে সন্ত্রাসীদের ছোড়া গুলিতে সাদেক মিয়া নিহত হন এবং বেশ কয়েকজন আহত হন।

তিনি আরও জানান, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।

স্থানীয়রা জানান, দীর্ঘদিন ধরেই আলোকবালীর বিভিন্ন এলাকায় আধিপত্য নিয়ে দু’পক্ষের মধ্যে বিরোধ চলছিল। এই বিরোধের জেরে একাধিকবার সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এর আগেও এ এলাকায় সংঘর্ষে ইদন মিয়া ও ফেরদৌসী বেগম নিহত হন। সব মিলিয়ে এলাকায় চলমান সহিংসতায় এখন পর্যন্ত তিনজন নিহত হলেন।